এই ব্লগটা লগইন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমি একজন জার্মান প্রবাসি।আজকে প্রায় বিশ বছর ধরে আমি এ দেশে বসবাস করিতেছি।বলা যায় জার্মান আমার দ্বিতীয় স্বদেশ।এর আগেও আমি আরো বেশ কয়টা দেশে অবস্হান এবং ভ্রমন করেছি।আমার জীবনের অর্ধেকের চেয়ে বেশীদিন এই নির্মম প্রবাসে কে্টে গেছে।এই প্রবাস আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, আবার অনেক কিছু খয়ে নিয়েছে।যা দিয়েছে,তার চেয়ে বেশী নিয়েছে।মা-বাবা বোন আত্মিয় স্বজন বন্ধু বান্ধব পড়শী, অনেককে চিরতরে হারিয়ে ফেলেছি।আবার যারা বেঁচে আছেন তাদেরকে ও অনেক দিন ধরে দুচোখে দেখিনা।আমার দুভাইয়ের সাথে দেখা হলো প্রায় আঠার বছর পরে।দেশে গেলে এক প্রজন্মকে তো মোটেই চিনিনা।যাদেরকে চিনি তাদের মাঝে সে আগের মত আর আন্তরিকতা নাই।মনে খুব কস্ট পাই।জার্মান আমার দ্বিতীয় স্বদেশ হলেও আমি মনে প্রানে একজন খাঁটি বাঙালী।প্রতিদিন প্রতিখ্খন আমার জন্মভূমি সোনার বাংলার কথা মনে পড়ে একে একে সকল স্বজনের কথা মনে পড়ে,সবার ভালবাসায় গিরে ধরে প্রতিনিয়ত আমাকে কাঁধায়।আমি কেঁধে কেঁধে সবাইকে উদ্দেশ্য করে আত্মার ভাষায় সাজায়েছি গীতলতা।ভালবাসার কথাতো শুধু আত্মার মুখেই বলতে পারে। -----ফারুক।

শনিবার, ২ এপ্রিল, ২০১১

বাউলরে তোর,

বাউলরে তোর একতারাটি কেমনে এমন
বাতাসে বাজে।গুরিসরে তুই পথে পথে
কোন দিন দরদী সাঁইয়ের খোঁজে।

বাউলরে তুই খুজিস যারে,পথে পথে গুরে।
থাকেন তিনি লখ্খকুঠী যোজন  দুরে।
আলোর নাচন করেন তিনি আরসি নগর
জুড়ে।শীশ মহলে থাকেন তিনি সাধুর সাজন
সেজে।

বাউলরে তুই কার কথা ধরি,একতারারে
সান্গী করি।সাত আসমানে দিলিরে পাড়ি।
খ্যাপা বলে পাবি তারে সহজে,তুই ডুব
দিয়া দেখ প্রেম যমুনার মাঝে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন