এই ব্লগটা লগইন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমি একজন জার্মান প্রবাসি।আজকে প্রায় বিশ বছর ধরে আমি এ দেশে বসবাস করিতেছি।বলা যায় জার্মান আমার দ্বিতীয় স্বদেশ।এর আগেও আমি আরো বেশ কয়টা দেশে অবস্হান এবং ভ্রমন করেছি।আমার জীবনের অর্ধেকের চেয়ে বেশীদিন এই নির্মম প্রবাসে কে্টে গেছে।এই প্রবাস আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, আবার অনেক কিছু খয়ে নিয়েছে।যা দিয়েছে,তার চেয়ে বেশী নিয়েছে।মা-বাবা বোন আত্মিয় স্বজন বন্ধু বান্ধব পড়শী, অনেককে চিরতরে হারিয়ে ফেলেছি।আবার যারা বেঁচে আছেন তাদেরকে ও অনেক দিন ধরে দুচোখে দেখিনা।আমার দুভাইয়ের সাথে দেখা হলো প্রায় আঠার বছর পরে।দেশে গেলে এক প্রজন্মকে তো মোটেই চিনিনা।যাদেরকে চিনি তাদের মাঝে সে আগের মত আর আন্তরিকতা নাই।মনে খুব কস্ট পাই।জার্মান আমার দ্বিতীয় স্বদেশ হলেও আমি মনে প্রানে একজন খাঁটি বাঙালী।প্রতিদিন প্রতিখ্খন আমার জন্মভূমি সোনার বাংলার কথা মনে পড়ে একে একে সকল স্বজনের কথা মনে পড়ে,সবার ভালবাসায় গিরে ধরে প্রতিনিয়ত আমাকে কাঁধায়।আমি কেঁধে কেঁধে সবাইকে উদ্দেশ্য করে আত্মার ভাষায় সাজায়েছি গীতলতা।ভালবাসার কথাতো শুধু আত্মার মুখেই বলতে পারে। -----ফারুক।

বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০১১

আমার খ্যাপা,

আমার খ্যাপা এবার খেয়াজানে বসেছে।
ভূলকে দূলকে খ্যাপা রতের রথী হয়েছে।
যুদ্ধবিদ্যা শিখে খ্যাপা রনে নেমেছে।

শুন্যে মহাশুন্যে আকাশে বাতাসে হাওয়ার
রতে বসে বসে,সৃস্টির মহা উল্লাসে।খ্যাপা
এবার তপতির তপে নেমেছেরে নেমেছে।

আকাশ বাতাস ভেদ করিয়া খ্যাপা এবার
যাবে সত্যগ্রহে।যেতায় খ্যাপার প্রেমিকা রহে।
মহা মিলনে মিলবে এবার দুজনে কথা হয়েছেরে
কথা হয়েছে।

ঔরে খ্যোপা-

ঔরে খ্যাপা-খ্যাপা মন মনরে আমার,
অন্যায় করে তুই তো বেঁচে যাবি,
মারবি তুই আমারে।ভাল কর্মে ভাল
ফল,মন্দ কর্মে রসাতল,তুই কেন বুঝিসনারে।

ঔরে খ্যাপা-বুঝেসুজে চলরে তুই সৎ
পথে চালা আমারে।দোষ গুন তো
সবার আছে,জেনে শুনে দোষ করিলে
কারো খমা নাইরে।

ঔরে খ্যাপা-তুইতো দোষ করাবি গোপনে
সাজা পাব আমিসবার সামনে।ছোট লোকে
বলবে মোরে কত কটু কথা।বড় লোকে
দিবে কত ব্যাথা।বল আমি কেমনে সইবরে।